ঢাকবুধবার , ১৬ জুন ২০২১
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন ও বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. এক্সক্লুসিভ
  6. খেলা
  7. চাকুরীর খবর
  8. ফটোগ্যালারি
  9. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  10. বিনোদন
  11. বিবিধ
  12. রাজধানী
  13. রাজনীতি
  14. শিক্ষা
  15. শিল্প ও সাহিত্য
আজকের সর্বশেষ সবখবর

গাজিপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন ফ্যাক্টরীর সয়লাব

নিউজ ডেস্ক
জুন ১৬, ২০২১ ১:০৩ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

 

নিষিদ্ধ হওয়ার পরও সারা দেশে চলছে পলিথিনের রমরমা বাণিজ্য। গাজিপুরের গাজীপুরা ২৭ চৌরাস্তা আনন্দ বাজার মার্কেটের পশ্চিম পশ্চিম পাশের গলিতে দুলালের নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন ফ্যাক্টরি বাড় বাড় পরিবেশ অধিদপ্তর অভিযান করলেও কোন কাজেই আসছেনা ।কিছুদিন পরেই আবারো সেই ফাক্টরী সচল করা হচ্ছে। সরেজমিন অনুসন্ধান করে জানা যায়।

নিষিদ্ধ এ পণ্যের কারখানা দেয়া, তৈরি ও বাজারজাত ঘিরে শক্তিশালি সিন্ডিকেট সক্রিয় রয়েছে।

স্থানীয় মস্তান, রাজনৈতিক নেতা, কথিত সাংবাদিক, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও পরিবেশ অধিদফতরের অসাধু কর্মকর্তাদের ‘ম্যানেজ’ করেই কারখানাগুলো উৎপাদনে আছে। গাজীপুরার অলিগলি ঘুরে, বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

অন্যদিকে টঙ্গি স্টেশন রোড মেইলগেট মিস্ত্রী গলিতে হেলল এর বাড়িতে চলছে এই নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন ফ্যাক্টরি।প্রতিবেদক ঐ ফ্যাক্টরির তথ্য চাইতে গেলে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এই বিষয় জানেন বলে জানান।

২০০২ সালের ৮ এপ্রিল পরিবেশ অধিদফতরের এক প্রজ্ঞাপনে, শর্তসাপেক্ষে পলিথিনের সব ধরনের শপিং ব্যাগ উৎপাদন, আমদানি, বাজারজাত, বিক্রি, প্রদর্শন, মজুদ ও বিতরণ নিষিদ্ধ হলেও গত কয়েক বছড় ধরে এর উৎপাদন মাএা বেড়েই চলছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানান, কারখানাগুলোতে দিনে নামমাত্র প্যাকেজিংয়ের কাজ হলেও রাতে চেহারা পাল্টে যায়। গভীর রাত থেকে ভোর পর্যন্ত চলে নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদন। পরে ‘জরুরি রফতানি কাজে নিয়োজিত’ স্টিকারযুক্ত কাভার্ডভ্যানে করে বিভিন্ন স্থানে পাঠিয়ে দেয়া হয়।

একজন কারখানা মালিক বলেছেন, পলিথিনের মেশিনগুলো দেশেই পাওয়া যায়। দাম ৫-৬ লাখ টাকা। ফুলসেট মেশিনের দাম ১৪ লাখ। তবে ৪৪০ ভোল্টের বিদ্যুত লাইন থাকতে হবে।

পরিচয় গোপন করে পলিথিনের কারখানা করার ইচ্ছা প্রকাশ করলে তিনি বলেন, সবই করে দেয়া যাবে।

মাল বিক্রি করব কিভাবে- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সবই সিন্ডিকেটের কবজায়। আপনি শুধু মাসে মাসে টাকা দেবেন, সব ম্যানেজ হয়ে যাবে। টাকা না দিলেই অভিযানের মুখে পড়বেন। ফোনে নয়, সামনাসামনি আসেন, বসে কথা বলি। বিদেশি মেশিনও নিতে পারেন, দাম পড়বে দ্বিগুণ।

তিনি জানান, কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হয় পরিত্যক্ত বিষাক্ত পলিথিন। গ্যাস্ট্রিক, মিকশ্চার, পরিপ্রোফাইল, পলিইথাইল, এইচডিপিসহ বিভিন্ন কাঁচামাল।

এ নিয়ে গাজীপুর জেলার পরিবেশ অধিদপ্তর ডিডি সালাম সরকার আমাদের প্রতিবেদক কে জানান,আমারা তথ্যপেলে অভিযান করি।আমাদের তথ্যদিন আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

টুয়েন্টিফোর বাংলাদেশ নিউজ/এসকে

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।