মনির হোসেন (প্রবাসী) অপর দিকে মোঃ সুমন, পিতা – সামছুল ইসলাম, মাতা – নাছিমা আক্তার, গ্রাম – পূর্ব মাদ্রাসা কাজী পাড়া, ওয়ার্ড নং – ০৮, কুমিল্লা মিয়া বাজার, কুমিল্লা। মোঃ সুমন ও মনির হোসেন একই কোম্পানীতে একই জায়গায় চাকরিরত ছিল। ঐসময় মনির হোসেন ভিস্য বাতিল করে দিয়ে বাড়িতে আসে। আসার পর সুমনের সাথে ফোনে যোগাযোগ করে মনের হোসেন নতুন একটি ভিসার প্রয়োজন। মোঃ সুমন বলে ঠিক আছে আমার কাছে ১টি নয় প্রায় ১৫টি ভিসা আছে যদি তোমার সম্ভব হয় লোক মিল কর। তখন ২দিন পর প্রথমে পাসপোর্ট ও ৩০,০০০/- হাজার টাকা পাঠাই মনির হোসেন। মোঃ সুমন মনির হোসেনকে তিসা পাঠায়। তারপর বাকি ১৪ জনের পাসপোর্ট মনির হোসেন মোঃ সুমন এর কাছে পাঠাই। সে ভিসা প্রসেসিং বাবদ ১৪ জনের টাকা চায়। মনির হোসেন তাহাকে পর্যায়ক্রমে তার বিকাশ ও ব্যাংক একাউন্টে মোট ১৬,৮৫,০০০/- (ঘোল লক্ষ পঁচাশি হাজার) টাকা পাঠাই। তার ব্যাংক একাউন্টে ১৩,৭০,০০০/- (তের লক্ষ সত্তর হাজার) টাকা পাঠাই। যার একাউন্ট নাম – মেসার্স ইকরা ট্রেডার্স । তার বিকাশ/নগদ/রকেটের মাধ্যমে বাকি ৩,১৫,০০০/- (তিন লক্ষ পনেরো হাজার) টাকা পাঠাই। মনির হোসেন সহ বাকি ১৪ জন ট্রেনিং শেষ করে মেইন পাওয়ার করার জন্য অফিসে যাই। অফিসে গিয়ে জানতে পারি সকল কাগজপত্র ভূয়া। মনির হোসেন ফোন করে জানতে চাইলে সে তার মোবাইলে আমাকে ব্লক করে দেয়। ১৪ জনের দ্বায়ভার এখন মনির হোসেনের উপরে। তারা সকাল বিকাল তারা মনির হোসেনের বাড়িতে এসে আমাকে চাপের মধ্যে রাখে। মনির হোসেন এখন বিভিন্ন জায়গায় পালিয়ে বেরাই। এরপর মোঃ সুমনের নামে থানায় একাধিক মামলা ও অভিযোগ দায়ের করা হয়।